যদিও পোর্টেবিলিটি এবং সিকিউরিটি এর কথা চিন্তা করে জাভা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি হয়েছে তবুও অন্যান্য ফিচারগুলোও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । নিচে জাভার ফিচার বা Buzzwords গুলোর সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হল ।
১. সহজঃ জাভার কিছু সংক্ষিপ্ত কিন্তু সহজে বুঝা যায় এমন এবং সংযোজক ফিচার আছে যার কারণে এটি সহজে বুঝা যায় এবং ব্যবহার করা যায় ।
২. নিরাপদঃ জাভা নিরাপদ, কারণ জাভা দিয়ে ভাইরাস মুক্ত অ্যাপ্লিকেশান তৈরি করা যায় ।
৩. পোর্টেবলঃ জাভা রান টাইম সিস্টেম আছে এমন যে কোন এনভাইরন্মেন্টে জাভা প্রোগ্রাম রান করানো যাবে ।
৪. অবজেক্ট ওরিয়েন্টেডঃ জাভার গুরুত্বপূর্ণ ফিচার হচ্ছে এটা একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ।
৫. শক্তিশালীঃ কম্পাইল টাইম এরর এবং রান টাইম এরর চেক করার মাধ্যমে জাভা নির্ভুল প্রোগ্রামিং এর নিশ্চয়তা দেয় ।
৬. মাল্টিথ্রেডেডঃ জাভার মাল্টিথ্রেডেড ফিচারের মাধ্যমে এমন প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় যা একসাথে অনেক কাজ করতে পারে ।
৭. আর্কিটেকচার-নিরপেক্ষঃ জাভা কোন নির্দিষ্ট মেশিন বা অপারেটিং সিস্টেমের উপর নির্ভর করে না ।
৮. ইন্টারপ্রিটেডঃ বাইট কোড এর ব্যবহারের মাধ্যমে জাভা ক্রস-প্লাটফর্ম কোড সাপোর্ট করে ।
৯. উচ্চ কর্মক্ষমতাঃ Just In Time (JIT) কম্পাইলারের ব্যবহার জাভার উচ্চ কর্মক্ষমতা নিশ্চিত করে ।
১০. ডিস্ট্রিবিউটেডঃ Remote Method Invocation (RMI) এবং Enterprise JavaBeans (EJB) ব্যবহার করে জাভা দিয়ে ডিস্ট্রিবিউটেড অ্যাপ্লিকেশান তৈরি করা যায় ।
১১. ডিনামিকঃ জাভা প্রোগ্রাম অনেক রান টাইম তথ্য ধারণ করতে পারে যা দিয়ে রান টাইমে অবজেক্ট যাচাই এবং প্রবেশের সমস্যা সমাধান করতে পারে ।
১. সহজঃ জাভার কিছু সংক্ষিপ্ত কিন্তু সহজে বুঝা যায় এমন এবং সংযোজক ফিচার আছে যার কারণে এটি সহজে বুঝা যায় এবং ব্যবহার করা যায় ।
২. নিরাপদঃ জাভা নিরাপদ, কারণ জাভা দিয়ে ভাইরাস মুক্ত অ্যাপ্লিকেশান তৈরি করা যায় ।
৩. পোর্টেবলঃ জাভা রান টাইম সিস্টেম আছে এমন যে কোন এনভাইরন্মেন্টে জাভা প্রোগ্রাম রান করানো যাবে ।
৪. অবজেক্ট ওরিয়েন্টেডঃ জাভার গুরুত্বপূর্ণ ফিচার হচ্ছে এটা একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ।
৫. শক্তিশালীঃ কম্পাইল টাইম এরর এবং রান টাইম এরর চেক করার মাধ্যমে জাভা নির্ভুল প্রোগ্রামিং এর নিশ্চয়তা দেয় ।
৬. মাল্টিথ্রেডেডঃ জাভার মাল্টিথ্রেডেড ফিচারের মাধ্যমে এমন প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় যা একসাথে অনেক কাজ করতে পারে ।
৭. আর্কিটেকচার-নিরপেক্ষঃ জাভা কোন নির্দিষ্ট মেশিন বা অপারেটিং সিস্টেমের উপর নির্ভর করে না ।
৮. ইন্টারপ্রিটেডঃ বাইট কোড এর ব্যবহারের মাধ্যমে জাভা ক্রস-প্লাটফর্ম কোড সাপোর্ট করে ।
৯. উচ্চ কর্মক্ষমতাঃ Just In Time (JIT) কম্পাইলারের ব্যবহার জাভার উচ্চ কর্মক্ষমতা নিশ্চিত করে ।
১০. ডিস্ট্রিবিউটেডঃ Remote Method Invocation (RMI) এবং Enterprise JavaBeans (EJB) ব্যবহার করে জাভা দিয়ে ডিস্ট্রিবিউটেড অ্যাপ্লিকেশান তৈরি করা যায় ।
১১. ডিনামিকঃ জাভা প্রোগ্রাম অনেক রান টাইম তথ্য ধারণ করতে পারে যা দিয়ে রান টাইমে অবজেক্ট যাচাই এবং প্রবেশের সমস্যা সমাধান করতে পারে ।
ভালো লাগল কিন্তু আমি কি exe (Windows Setup)প্রগ্রাম তইরি করতে পারব ?
ReplyDeleteথার্ডপার্টি সফটওয়্যার দিয়ে পারবেন ।
ReplyDelete